বেআইনি ১৯ ও ২০ মে আহুত পণ্য পরিবহন ধর্মঘট প্রতিহত করার ঘোষণা ও ধর্মঘট আহ্বানকারী আইনের আওতায় আনার দাবি।
আজ শনিবার সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে বৃহত্তর চট্টগ্রাম পণ্য পরিবহন মালিক-শ্রমিক ইউনাইটেড ফ্রন্ট এর ব্যানারে এ ঘোষণা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান,সাবেক এক মন্ত্রী বর্তমানে সংসদ সদস্য তাঁর নেতৃত্বাধীন সড়ক পরিবহন খাতের একটি শ্রমিক ফেডারেশনের ঝান্ডা উড়িয়ে তথাকথিত ‘সার্ভিসচার্জ’-এর নামে এই অবৈধ চাঁদাবাজিকে জায়েজ করার অপকৌশল নেওয়া হয় এবং অপরদিকে ওই নেতার ক্ষমতা কিঞ্চিত ধার করে বন্দর ও স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা কর্তৃপক্ষের কানটাও মৃদু মুচড়ে দেওয়া হয়। বেআইনি চাঁদার রসিদপ্রতি ৫ (পাঁচ) টাকা ওই নেতার ফেডারেশনকে সরবরাহ করা হয়। এজন্য কালবিলম্ব না করে চাঁদাবাজদের ডাকা ১৯ ও ২০ মে পণ্য পরিবহন ধর্মঘটের সমর্থন ব্যক্ত এবং কতিপয় চাঁদাবাজের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের জন্য সরকারকে চোখ রাঙিয়ে পত্র দেওয়া হয়।
বক্তারা আরো জানান,পণ্য পরিবহন খাতের স্থানীয় দুটি ট্রেড ইউনিয়নের চাঁদাবাজ নেতারা যাত্রী পরিবহনের ওই দাদার ফেডারেশনের ইন্ধনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভারসাম্যপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল সিদ্ধান্তকে অমান্য করে গোটা বন্দর এলাকায় চাঁদাবাজির এক স্বর্গরাজ্য কায়েম করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বৃহত্তর চট্টগ্রাম পণ্য পরিবহন মালিক-শ্রমিক ইউনাইটেড ফ্রন্ট এর আহবায়ক চৌধুরী জাফর আহাম্মমদ , সদস্য সচিব জয়নাল খান লাদেন, কে এম মহিউদ্দিন,ওয়াজি উল্লাহ,মোঃ আরিফুর রহমান রুবেল, মোঃ শামসুজ্জামান সুমন, মোহাম্মদ ফারুক হোসেন, গোলাম মোস্তাফা প্রমুখ।