গত ১৬ সেপ্টেম্বর ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার সারাদেশে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উদযাপিত হয়। এ উপলক্ষে আন্জুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট’র ব্যবস্থাপনায় ও গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ’র সার্বিক সহযোগিতায় বন্দর নগরী চট্টগ্রামে সম্পন্ন হলো স্মরণকালের বৃহত্তম জশ্নে জুলুছ। আওলাদে রাসুল রাহনুমায়ে শরীয়ত ও তরিকত পীরে বাঙ্গাল আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মম সাবির শাহ (মা.জি.আ.) ও শাহজাদা আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাশেম শাহ (মা.জি.আ.)’র নেতৃত্বে সকাল ৯টায় আলমগীর খানক্বাহ্ শরীফ থেকে বের হয়ে এ জুলুছ চট্টগ্রাম শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ প্রদক্ষিণ করে দুপুর দেড়টায় চট্টগ্রাম জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসা ময়দানে এসে বিশাল মাহফিল মিলাদ-কিয়াম ও মুনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয়। আনজুমান ট্রাস্ট আয়োজিত এবারের জশ্নে জুলুছটি ছিল ৫২তম আয়োজন। জুলুছে অন্তত ৬০/৭০ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলিম শরীক হন। জুলুছে অংশগ্রহণকারী সবার মুখে ছিল কেরাত, হামদ, না’ত, সালাত-সালাম আর আল্লাহু আকবর- ইয়া রাসুলাল্লাহ (দ.)্ ধ্বনি। জুলুছ উপলক্ষে সমগ্র চট্টগ্রামের মানুষের মধ্যে ছিল ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা।
জলুছ শেষে জামেয়া সংলগ্ন জুলুছ মাঠে মিলাদুন্নবী সমবেশে আওলাদে রাসূল, পীরে বাঙ্গাল, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ) সভাপতির বক্তব্যে বলেন, আল্লাহর প্রিয় হাবিব (দ.) শুধুমাত্র মানবজাতির কল্যাণের জন্য আসেননি, তাঁকে সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত এবং আদর্শ হিসেবে পাঠানো হয়েছে। তিনি বিশৃঙ্খল মধ্যযুগীয় বর্বরতার বিপরীতে আরবজাতিকে সমগ্রবিশ্বে সবচেয়ে সভ্য মানুষে উন্নীত করেছিলেন। নবুয়ত প্রকাশের পূর্বে জুলুমের বিরুদ্ধে তাঁর ‘হিলফুল ফুজুল’ সামাজিক কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দিয়ে গোত্রীয় দাঙ্গা হাঙ্গামার অবসান করেন এবং সবার কাছে বিশ্বস্ততার প্রতীক ‘আল আমিন’ উপাধিতে সমাদৃত হয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি অন্য কারো মতো ছিলেন না, বরং অসাধারণ এক স্রষ্টা প্রদত্ত আদর্শের ধারক বাহক হয়ে এসেছিলেন। বিশেষত হিজরতের পর তাঁর দেখানো মদিনা সনদ এবং কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে মদিনা ছিল বিশ্বে নজীরবিহীন এক রাষ্ট্রব্যবস্থা। সামাজিক সুবিচার ও সাম্য-শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর দেখানো পথের চেয়ে সেরা কোন পথ এ যাবত দেখাতে পারেনি। ধনী-গরীব, সাদা-কালো, মুসলিম-অমুসলিম, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের কাছে ইসলাম হয়ে উঠেছে সবার নিরাপদ আশ্রয়। শুধু মানুষের জন্য নয়, বরং জীব-জড় নির্বিশেষে সমগ্র সৃষ্টির রক্ষায় তাঁর আদর্শ এক অব্যর্থ ব্যবস্থাপত্র হিসেবে গণ্য হচ্ছে। হুজুর কেবলা আরও বলেন, এজন্যে বিশ^ মুসলামানদের ঐক্যের বিকল্প নেই। এসময় বিশ্বের সর্ববৃহৎ জুলুছ (ধর্মীয় র্যালী) হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে এ জুলুছ স্থান পাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ জুলুছ আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। বিশাল এ মাহফিলে প্রধান মেহমান ছিলেন সিরিকোট দরবার শরীফের শাহজাদা আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ কাশেম শাহ (মা.জি.আ.)।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজনীতিবিদ ডা. শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, মোহাম্মদ এরশাদুল্লাহ। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আনজুমান ট্রাস্ট’র এডিশনাল সেক্রেটারি মোহাম্মদ সামশুদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ সিরাজুল হক, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এস.এম গিয়াস উদ্দিন শাকের, অর্গানাইজিং সেক্রেটারি মাহবুবুল আলম, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার চেয়ারম্যান আবুল মহসিন মোঃ ইয়াহিয়া খান, আনজুমান ট্রাস্ট কার্যকরী সদস্যদের মধ্যে ছিলেন নুরুল আমিন, শাহজাদ ইবনে দিদার, লোকমান হাকিম, আবদুল হামিদ, মোনাফ সিকদার, আবদুল হাই মাসুম, কমর উদ্দিন (সবুর), মোহাম্মদ হোসেন খোকন, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ’র মধ্যে ছিলেন এডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার, মাহবুবুল হক খান, মাহবুুবে এলাহী সিকদার, আর. ইউ চৌধুরী শাহীন প্রমুখ।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আনোয়ারুল হক ও মাওলানা হাফেজ আনিসুজ্জামান আলকাদেরীর সঞ্চালনায় মাহফিলে তাকরীর করেন, অধ্যক্ষ আবদুল আলিম রেজভী, অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন আযহারী, অধ্যক্ষ ড. হারুনুর রশিদ, মুফতি অছিয়র রহমান, কাজী আবদুল ওয়াজেদ, হাফেজ আশরাফুজ্জামান আলকাদেরী, উপাধ্যক্ষ আবুল কাশেম ফজলুল হক, ড. নাছির উদ্দিন, অধ্যক্ষ বদিউল আলম রেজভী।
বক্তাগন বলেন, রাসুল পাক (দ)’র এই বিশ্বের বুকে শুভাগমনের চেয়ে বড় কোন নিয়ামত ও রহমত এই উম্মতের জন্য নাই। তাই, এই উপলক্ষে প্রতিবছর যে খুশির দিন ফিরে আসে, তা’ই ইসলামের পরিভাষায় ঈদ বা ঈদে মীলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আর, জসনে জুলুস হলো এ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, যা সমগ্র বিশ্বেই আনন্দ শোভাযাত্রা হিসেবে স্বীকৃত। বিশেষ করে, ১২ রবিউল আউয়াল যে দিন আল্লাহর হাবিব (দ) মা আমেনা (রা)’র ঘরে তশরিফ এনেছিলেন সেদিনও অদৃশ্য জগতের জান্নাতি মহিলা, হুর, ফেরেস্তারা শোভাযাত্রা সহকারে দলে দলে সেই ঐতিহাসিক গৃহে এসেছিলেন। এমনকি হিজরতের সময় মদিনা বাসীরাও নবীজি(দ)কে তাঁদের মধ্যে পাবার পর আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন এবং বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা সহকারে নবীজি (দ) সহ এই হিজরতকারী শ্রেষ্ঠ মেহমানদের শহরে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেদিন তাঁদের কন্ঠে গাওয়া নবী বনাদনা –“তা’লাআল বদরু আ’লাইনা ” আজ চৌদ্দশ বছর পরও নবী প্রেমিকদের মুখে মুখে গীত হচ্ছে মীলাদ শরীফে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন- আন্জুমান ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব মোহাম্মদ মহসিন ও সেক্রেটারি জেনারেল আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন। ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব মোহাম্মদ মহসিন তার বক্তব্যে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) ও জুলুছে সহযোগিতার জন্য সিটি কর্পোরেশন, বিদ্যুৎ, ওয়াসা, পুলিশ প্রশাসন, সকল গোয়েন্দা সংস্থাসহ সকল মিডিয়ার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সেক্রেটারি জেনারেল আলহাজ্ব মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন হুজুর কিবলা সাবির শাহ (মা.জি.আ)’র নেতৃত্বে জশনে জুলুছ সফল করায় তিনি সর্বস্তরের মুসলমানদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
পরিশেষে হুজুর কিবলা আল্লামা পীর সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ) বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ্’র শান্তি, সমৃদ্ধি ও উনèতি কামনা করে দো’য়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন।
জলুছ শেষে জামেয়া সংলগ্ন জুলুছ মাঠে মিলাদুন্নবী সমবেশে আওলাদে রাসূল, পীরে বাঙ্গাল, আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ) সভাপতির বক্তব্যে বলেন, আল্লাহর প্রিয় হাবিব (দ.) শুধুমাত্র মানবজাতির কল্যাণের জন্য আসেননি, তাঁকে সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত এবং আদর্শ হিসেবে পাঠানো হয়েছে। তিনি বিশৃঙ্খল মধ্যযুগীয় বর্বরতার বিপরীতে আরবজাতিকে সমগ্রবিশ্বে সবচেয়ে সভ্য মানুষে উন্নীত করেছিলেন। নবুয়ত প্রকাশের পূর্বে জুলুমের বিরুদ্ধে তাঁর ‘হিলফুল ফুজুল’ সামাজিক কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দিয়ে গোত্রীয় দাঙ্গা হাঙ্গামার অবসান করেন এবং সবার কাছে বিশ্বস্ততার প্রতীক ‘আল আমিন’ উপাধিতে সমাদৃত হয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি অন্য কারো মতো ছিলেন না, বরং অসাধারণ এক স্রষ্টা প্রদত্ত আদর্শের ধারক বাহক হয়ে এসেছিলেন। বিশেষত হিজরতের পর তাঁর দেখানো মদিনা সনদ এবং কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে মদিনা ছিল বিশ্বে নজীরবিহীন এক রাষ্ট্রব্যবস্থা। সামাজিক সুবিচার ও সাম্য-শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর দেখানো পথের চেয়ে সেরা কোন পথ এ যাবত দেখাতে পারেনি। ধনী-গরীব, সাদা-কালো, মুসলিম-অমুসলিম, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের কাছে ইসলাম হয়ে উঠেছে সবার নিরাপদ আশ্রয়। শুধু মানুষের জন্য নয়, বরং জীব-জড় নির্বিশেষে সমগ্র সৃষ্টির রক্ষায় তাঁর আদর্শ এক অব্যর্থ ব্যবস্থাপত্র হিসেবে গণ্য হচ্ছে। হুজুর কেবলা আরও বলেন, এজন্যে বিশ^ মুসলামানদের ঐক্যের বিকল্প নেই। এসময় বিশ্বের সর্ববৃহৎ জুলুছ (ধর্মীয় র্যালী) হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে এ জুলুছ স্থান পাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ জুলুছ আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। বিশাল এ মাহফিলে প্রধান মেহমান ছিলেন সিরিকোট দরবার শরীফের শাহজাদা আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ কাশেম শাহ (মা.জি.আ.)।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজনীতিবিদ ডা. শাহাদাত হোসেন চৌধুরী, মোহাম্মদ এরশাদুল্লাহ। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আনজুমান ট্রাস্ট’র এডিশনাল সেক্রেটারি মোহাম্মদ সামশুদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ সিরাজুল হক, এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এস.এম গিয়াস উদ্দিন শাকের, অর্গানাইজিং সেক্রেটারি মাহবুবুল আলম, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার চেয়ারম্যান আবুল মহসিন মোঃ ইয়াহিয়া খান, আনজুমান ট্রাস্ট কার্যকরী সদস্যদের মধ্যে ছিলেন নুরুল আমিন, শাহজাদ ইবনে দিদার, লোকমান হাকিম, আবদুল হামিদ, মোনাফ সিকদার, আবদুল হাই মাসুম, কমর উদ্দিন (সবুর), মোহাম্মদ হোসেন খোকন, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ’র মধ্যে ছিলেন এডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার, মাহবুবুল হক খান, মাহবুুবে এলাহী সিকদার, আর. ইউ চৌধুরী শাহীন প্রমুখ।
গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আনোয়ারুল হক ও মাওলানা হাফেজ আনিসুজ্জামান আলকাদেরীর সঞ্চালনায় মাহফিলে তাকরীর করেন, অধ্যক্ষ আবদুল আলিম রেজভী, অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন আযহারী, অধ্যক্ষ ড. হারুনুর রশিদ, মুফতি অছিয়র রহমান, কাজী আবদুল ওয়াজেদ, হাফেজ আশরাফুজ্জামান আলকাদেরী, উপাধ্যক্ষ আবুল কাশেম ফজলুল হক, ড. নাছির উদ্দিন, অধ্যক্ষ বদিউল আলম রেজভী।
বক্তাগন বলেন, রাসুল পাক (দ)’র এই বিশ্বের বুকে শুভাগমনের চেয়ে বড় কোন নিয়ামত ও রহমত এই উম্মতের জন্য নাই। তাই, এই উপলক্ষে প্রতিবছর যে খুশির দিন ফিরে আসে, তা’ই ইসলামের পরিভাষায় ঈদ বা ঈদে মীলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আর, জসনে জুলুস হলো এ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, যা সমগ্র বিশ্বেই আনন্দ শোভাযাত্রা হিসেবে স্বীকৃত। বিশেষ করে, ১২ রবিউল আউয়াল যে দিন আল্লাহর হাবিব (দ) মা আমেনা (রা)’র ঘরে তশরিফ এনেছিলেন সেদিনও অদৃশ্য জগতের জান্নাতি মহিলা, হুর, ফেরেস্তারা শোভাযাত্রা সহকারে দলে দলে সেই ঐতিহাসিক গৃহে এসেছিলেন। এমনকি হিজরতের সময় মদিনা বাসীরাও নবীজি(দ)কে তাঁদের মধ্যে পাবার পর আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন এবং বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা সহকারে নবীজি (দ) সহ এই হিজরতকারী শ্রেষ্ঠ মেহমানদের শহরে নিয়ে গিয়েছিলেন। সেদিন তাঁদের কন্ঠে গাওয়া নবী বনাদনা –“তা’লাআল বদরু আ’লাইনা ” আজ চৌদ্দশ বছর পরও নবী প্রেমিকদের মুখে মুখে গীত হচ্ছে মীলাদ শরীফে।
অনুষ্ঠানে স্বাগত ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন- আন্জুমান ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব মোহাম্মদ মহসিন ও সেক্রেটারি জেনারেল আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন। ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আলহাজ্ব মোহাম্মদ মহসিন তার বক্তব্যে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) ও জুলুছে সহযোগিতার জন্য সিটি কর্পোরেশন, বিদ্যুৎ, ওয়াসা, পুলিশ প্রশাসন, সকল গোয়েন্দা সংস্থাসহ সকল মিডিয়ার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সেক্রেটারি জেনারেল আলহাজ্ব মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন হুজুর কিবলা সাবির শাহ (মা.জি.আ)’র নেতৃত্বে জশনে জুলুছ সফল করায় তিনি সর্বস্তরের মুসলমানদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
পরিশেষে হুজুর কিবলা আল্লামা পীর সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ্ (মা.জি.আ) বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহ্’র শান্তি, সমৃদ্ধি ও উনèতি কামনা করে দো’য়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন।